The Last Day Was The First Day

-
 
So, where I was?

I am sure that I wasn’t in my imagination. Though it seems like that.

Ask me why?

Well, last day was my 1st day of university life in NDUB. 1st day started with infinity numbers of happiness. Though we can’t measure “HAPPINESS” but just to make you feel my experience, that’s why I used the word “INFINITY”

I wish, our brain had a software like “Share it” so that I can share my experience easily.

So, as none of us have it then let’s just imagine.

On the beginning of the “Orientation Program” The VC of NDUB welcomed us warmly with his fantastic words. The chief guest was Dr. A. Atiq Rahman. He is a friend of The Novelist Humayun Ahmed. Not really friend, actually bosom friend. He said lots of interesting words. Among those one word shake the mind of the all the Fresher, here it is, “Don’t let the technology to be your BOSS, be the boss of The Technology”



Lots of talk.



After that the senior students of NDUB performed on several cultural program, like singing, dancing, drama, comedy, etc. All were heart touching and mind refreshing. The drama was so funny that none of us couldn’t stop to laugh out.

That’s all.

The words of the Professor, Chief Guest and the Father were so nice, full of gratitude, inspirational.









এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

হঠাৎ করেই হ-য-ব-র-ল [১]

-
ছবি
জানালা দিয়ে এত সুন্দর করে আকাশ দেখা যায় , এই ছবিটি না তুললে বুঝতামই না ! ২০১৭ সালের ডিসেম্বর - এ তোলা , মায়ের ফোন দিয়ে ! চুপিচুপি করে  ! - ১ -  মাথার ভেতর কে যেন একটি গরম ইট ঢুকিয়ে রেখেছে !   একই সাথে মাথা এত ভারী লাগছে - ব্যথা হচ্ছে - গরম ও লাগছে ! একেবারে বিশ্রী অবস্থা !   কোন কাজে মাথা যায় না , যায় শুধু নীচের দিকে , এতটাই ভার হয়ে আছে আমার মাথা !   বহু দিন কেটে গেল , লিখা হয় নি কিছু , কিন্তু ভাবা হয়েছে অনেক কিছু ! সেগুলি ভাবার পড় কই গেছে , তার কোন ইয়াত্তাই নেই !   সে যাকগে , আমার লিখা হয়নি , কিন্তু স্কুল পড়ূয়া বাচ্চা ছেলে - মেয়েরা ঠিকই লিখে যাচ্ছে একে অপরকে ! কাল যে রাস্তায় একটি কাগজ পেয়েছিলাম ! তাতে লিখা , " আমাদের বাচ্চারা কেমন আছে ?" কোন এক স্কুল পড়ুয়া বাচ্চার লিখা , গণিত খাতায় ! ভাষায় অপরিপক্বতার ছাপ আর তা অনেকটা বুলি আওড়ানোর মত অর্থাৎ যা বলা - না বলা দুটোই সমান ! দু - চারটা প্রেমের উপন্যাস ...
আরও পড়ুন

মায়ের পেটে কাটানো দিনগুলিতে বই পড়া

-
ছবি
  ১৯ বছর আগে আমাকে   পৃথিবী নামিয়ে , এখন নিজের বাগানে ফুল হয়ে ... তখন আমি বই - এর পাতা ওল্টানোর শব্দ পেতাম , যখন আমি মায়ের পেটের ভেতর বসবাস করতাম ! তখন আমি একটা জিনিসই জানতাম !   আর তা হচ্ছে বই পড়া ! যদিও তখন আমি নিজে পড়তাম না , মা পড়ত আর আমি কুন্ডলী পাকিয়ে মায়ের পেটের ভেতর আরাম করে শুয়ে - বসে দিন কাটাতাম !   তখন আমি বই - এর পাতার সুবাস পেতাম , কারণ , মা নতুন বই কেনার পর ঘ্রাণ নিতেন ! আমিও পেতাম বৈকি ! দারুণ ছিল ঘ্রাণ গুলি ! মা যখন গল্পের বই পড়তেন , তখন আমি পেটের ভেতর নড়ে উঠতাম ! শুয়ে থাকলে বসে পড়তাম ! মেরুদন্ড সোজা করে বসতাম ! খুব মনোযোগ নিয়ে আসতাম নিজের মধ্যে ! তারপর কান খাড়া করে মায়ের কণ্ঠ শুনতে থাকতাম ! গল্পের কাহিনীর সাথে সাথে মায়ের কণ্ঠস্বর - ও পরিবর্তন হত ! ফলে , গল্প সত্য বলে মনে হত – শুধুমাত্র মা - এর “ কণ্ঠস্বর ” এর কারণেই ! এই পৃথিবীতে ঘুমোনোর আগে আমি মায়ের পেটে বেশ লম...
আরও পড়ুন

দারুণ কিছু ক্ষমতা !

-
ছবি
তুমি কি জান , আজ কি হয়েছে ? তার আগে বল , তোমার কি মনে আছে , এবারের বইমেলায় তুমি আঙ্গুল দিয়ে বই - এর লিখাগুলি অনুভব করছিলে , তখন তোমার একটি ছবি তুলেছিলাম ? কী , মনে নেই ? আমিও না কত্ত বোকাটা ! তোমাকে তো না জানিয়েই ছবি তুলেছিলাম , আর এখন বলছি কিনা “ স্মরণ আছে কিনা , তোমার ! ” যাইহোক , তোমার ঐ ছবিটি দারুণ এসেছিল ! বই পড়ার ব্যাপারে তুমি যা বড্ড আগ্রহী তা খুব বোঝা যাচ্ছিল ছবিটি দেখে ! আরও দারুণ ব্যাপার হচ্ছে যে , গত ৩ দিন ধরে তোমার ঐ ছবিটি দৃক গ্যলারীতে প্রদর্শন করা হয়েছে ! আমি নিশ্চিত , যতজন আজ তোমার ছবিটি দেখেছে ঠিক ততজন মানুষ নিজের ক্ষমতার ব্যাপারে দারুণ ভাবে ভেবে দেখেছে ! আর নিশ্চয়ই অন্যদেরকে তোমার গল্প ডেকে ডেকে শুনিয়েছে ! আমি নিশ্চিত !   আর সবাই এই ভেবে অবাক হচ্ছিল যে , তুমি নিজের চোখ দুটিকে যাদুর বাক্সে লুকিয়ে রেখে কিভাবে বই পড় আর তারা নিজের চোখ দুটিকে কপালের নীচে রেখেও কেন বই পড়ে না , কেন দারুণ কিছু করে না ! ...
আরও পড়ুন