পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

The Pssion of Reading

ছবি
চমৎকার মানুষের কথা ভেবে ভেবে আনন্দ পাচ্ছি, এমনই রাত! ২০১৮ সাল শুরু হওয়ার ৪৮ দিন পর! গল্পের বই পড়া আসলেই বড্ড আনন্দের কাজ, যে কারও জন্যই হোক না কেন তা, তাতে বড্ড আনন্দ! এমনকি এঁদের জন্যেও, যারা কিনা নিজের চোখ দুটিকে লুকিয়ে রাখে কোন এক কারণে! এরা চোখ দিয়ে বই না পড়ে হাতের আঙ্গুল দিয়ে বই পড়ে! এরা চমৎকার মানুষ! “চোখ দিয়ে বই পড়া” আর “আঙ্গুল দিয়ে স্পর্শ করে বই পড়া” – দুটো প্রায় একই কথা, আবার মোটেও একই কথা নয়! কারণ আমরা যারা নিজের দুটো চোখ দুটো কোটরে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি, তারা জানি যে এই পৃথিবী কেমন, তাই পড়ার সময় গল্পের দৃশ্য খানিকটা অনুমান করে নিতে পারি গল্পের কাহিনী অনুযায়ী! সহজ কথায় - কল্পনা করতে একটু সুবিধে হয়, এই আর কি! কিন্তু যারা জন্ম থেকেই নিজের চোখ দুটোকে লুকিয়ে রেখেছে কোন জাদুর বাক্সে, তারা তো এই পৃথিবী দেখেই নি, তারা কিভাবে কল্পনা করে দৃশ্যগুলি, গল্প অনুযায়ী? কিভাবে সাজিয়ে নেয় মনের মধ্যে গল্পগুলিকে? দু’পক্ষের পড়ার আনন্দই কি সমান? আমরা যারা চোখ নিয়ে ঘুরে বেড়াই তারা জানি যে গল্প পড়লে কেমন অনুভূতি হয়! কিন্তু ওদের কেমন অনুভূতি হয়, যারা জাদুর বাক্সে চোখ লুকিয়ে রাখে?  ...

ডানপিটে সূর্যের কান্ড, আকাশের ওপর

কিছুক্ষণ আগেই ঘুম থেকে জেগে উঠলাম , মাথা একদম পরিষ্কার , যখন ঘুমিয়ে ছিলাম তখন কেউ এসে মাথা থেকে সব ময়লা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করে গেছে ! তারিখঃ ২০১৮ শুরু হওয়ার ৪২ দিন পরে ! দুনিয়া দেখতে খুবই ভাল লাগে আমার ! আর তা অবশ্যই হেঁটে হেঁটে , বসে বসে নয় ! বসে থাকলে স্থির দুনিয়া আর হাঁটা দিলে গতিময় দুনিয়া !.....( ১ ) এবং জীবন ততক্ষণ আনন্দের যতক্ষণ এতে গতি আছে !....( ২ ) দু ’ লাইনে দুটো সমীকরণ , সমাধান করুন , বুঝে নিন ! উত্তর পাবে এই লিখার একদম শেষে ! তো আজও হেঁটে হেঁটে দুনিয়ার গতিময়তা দেখে আনন্দ পান করছিলাম মনে মনে ! এই আনন্দে আরও “ এক কাঠি আনন্দ ” যুক্ত করল মধ্যবয়স্ক এক লোক ! অবশ্য সে নিজের থেকে যুক্ত করেনি , আমি তার থেকে আনন্দ - এর একটি কাঠি কিনে নিয়েছিলাম ৫ টাকা দিয়ে ! আর এই আনন্দের কাঠিটি হল – এক কাপ গরম চা , ধূসর রং এর , কড়া চিনিসহ ! তবুও , চা হচ্ছে চায়ের মতই ! শরবতের মত মিঠা হোক আর করল্লার মত তেতো হোক – তা চা ’ ই থাকবে ! অতএব , এই চ...